জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপি কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার জন্য তিন মাস মেয়াদি একটি অন্তর্বর্তী সমন্বয় কমিটি ঘোষণা করেছে। ৩১ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে জারি করা ওই অনুমোদনপত্রে ৩০ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি প্রাথমিকভাবে গঠিত হয়।

কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে পাঠানো স্মারকপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই কমিটি আগামী তিন মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক ও কার্যকরী কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। ঘোষিত কমিটিতে— প্রধান সমন্বয়কারী: মুহাম্মদ হাসান আলী, যুগ্ম সমন্বয়কারী: অ্যাডভোকেট মো. মিরাজ মিয়া

এ ছাড়া কমিটিতে রয়েছেন বিভিন্ন পেশাজীবী, তরুণ রাজনৈতিক কর্মী এবং সংগঠনের দীর্ঘদিনের দায়িত্বশীল নেতারা। ঘোষিত তালিকায় আরও  যুগ্ম সমন্বয়কারীরা হলেন ছৈয়দ ইমরান, মো. সাজ্জাদ হোসাইন, মাহবুব আবেদীন, প্রফেসর ড. মহিউদ্দিন, সিফাত হোসাইন, মো মুশফিকুর রহমান চেীধুরূ মিশকাত,  উজ্জ্বল হানি জেরিন, প্রকৌশলী হারিব উদ্দিন ও  আবদুর আল হোসাইন ।

অন্যদিকে সদস্য হিসেবে যুক্ত হয়েছেন— জয়নুল আবেদীন কায়সার, মো. আব্বাস উদ্দিন, সানজিদা রহমান, মীর মনছুরুল আলম, কাজী মোহাম্মদ জাওয়াদ বিন আরিফ, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আয়ুব, কাজী রাকিব, মো. ইব্রাহীম ফারুক, শাহেদুল আলম শিকদার, রাশেদুল আলম সৌরভ, সাদ্দাম হোসাইন, ডা. ইরফান আল সাঈদ, মো. মাহিউদ্দিন, শহীদুল ইসলাম শাহেদ, জহির উদ্দিন হিমেল, এম. কে. এম. মোরশেদসহ অনেকে।

ঘোষিত কমিটিতে স্বাক্ষর করেন—আখতার হোসেন, সদস্য সচিব, হাসনাত আবদুল্লাহ, কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক ( দক্ষিণাঞ্চল) স্বাক্ষরিত চিঠি অনুযায়ী, নবগঠিত কমিটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাংগঠনিক কার্যক্রম সক্রিয় ও সুসংগঠিত করতে দায়িত্ব পালন করবে এবং আগামী দিনের আন্দোলন–সংগঠনকে আরও গতিশীল করবে।

কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় বলা হয়েছে, “চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী করতে আগামী তিন মাসের মধ্যে ইউনিয়ন, পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে পূর্ণাঙ্গ জেলা কমিটি আওয়ামী হবে।”

নতুন কমিটি ঘোষণায় চট্টগ্রাম দক্ষিণের নেতাকর্মীদের মাঝে নতুন উদ্দীপনা দেখা গেছে। অনেকে এটি দক্ষিণাঞ্চলে এনসিপির কার্যক্রম নতুনভাবে সম্প্রসারণের সম্ভাবনা হিসেবে দেখছেন।